ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি ->>
এফডিসিতে চাকরি দেয়ার কথা বলে যৌন হয়রানি, বলাৎকার, প্রতারনা ও জালিয়াতির অভিযোগ পাওয়া গেছে ফুলবাড়ী উত্তর সুজাপুরের অন্যন্যা শিল্পগোষ্টির আনিছুরের বিরুদ্ধে। থানার মামলা ও অভিযোগ সূএে জানা যায়, দিনাজপুর ফুলবাড়ীর উওর সুজাপুরের হানিফ আলীর ছেলে শরিয়ত শৈশব থেকে প্রতিবেশি আনিছুরের বাড়িতে কাজ করত কিন্তু বিকৃত মানসিকতার এই আনিছুরের নজর পড়ে সুদর্শন ওই বালকের প্রতি।
আনিছুর রহমানের প্রস্তাবে দু’ জন মিলে গড়ে তোলে অন্যন্যা শিল্পগোষ্টি নামে একটি প্রতিষ্টান। সেখানে শরিয়ত কি – র্বোড শিল্পী হিসাবে কাজ শুরু করে। কি- র্বোড মাষ্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। যে দিন অনুষ্ঠান থাকত না রাজমিস্ত্রির কাজ করে শ্রমের টাকা আনিছুরে কাছে জমা রাখত।আনিছুর তাকে কোনো টাকা দিতো না। এ ভাবে দীর্ঘ সময়ে পারিশ্রমিক এবং তার জমাকৃত টাকা আনিছুরের কাজ থেকে পাওনা হয় প্রায় আট লহ্ম পঞ্চাশ হাজার টাকা। চতুর আনিছুর কথার মায়া জালে তাকে এফডিসিতে চাকরি দেওয়ার মিথ্যা প্রলোভন দেখায় এবং বিভিন্নভাবে যৌন হয়রানী ও বলাৎকার করতো। এতে তার কিডনীসহ সে শারীরিক ও মানসিকভাবে চরম হ্মতি গ্রস্হ হয়।
শরিয়ত যাতে আনিছুরের কু চরিএ ফাঁস করে না দেয় এবং পাওনা ও জমাকৃত টাকা আদায় করতে না পারে কৌশলে ফাঁকা স্ট্যাম্পে ও হলুদ ডেমীতে স্বাহ্মর করতে বাধ্য করে। এমন কি মা – বাবার সাথে যোগাযোগ এবং কোন দিন বিয়ে করতে পারবে না মর্মে স্বীকারউক্তি নেয়। তার স্ত্রী হয়ে থাকতে বলে। এক পর্যায়ে শরিয়ত বিয়ে করলে তার সংসারে একটি প্রতিবন্ধি শিশু জন্ম নেয়।
আনিছুর তার স্ত্রীকে তালাক দিতে বলেন। শরিয়ত কখনো বিয়ে করবেনা বলে তাকে দিয়ে যে কোরআনশরিফ শপথ করিয়েছিল; সেই পবিএ কোরআন শরিফটি আনিছুর শরিয়তের বাড়িতে গিয়ে ছুড়ে ফেলে ভুক্তভোগি শরিয়ত ও তার পরিবার সে কথাও প্রকাশ করেন। গত ২৪ ডিসেম্বার ২১, অভাবের তাড়নায় শরিয়ত তার প্রতিবন্ধি শিশুর চিকিৎসার জন্য পাওনা টাকা চাইতে গেলে আনিছুর হ্মিপ্ত হয়ে স্ব- দলবলে তাকে ধাওয়া করে তার বাড়িতে গিয়ে হামলা ও অমানবিক নির্যাতন চালায়।
আনিছুর সহ আসামি জিহাদ চাকু দেখে জোর পূর্বক তার কাজ থেকে ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাহ্মর করে নেয়। তার স্ত্রী আফসানা শরিয়তকে রহ্মা করতে আসলে আসামি জিহাদ তাকে বে -বস্ত্র করে শ্লীতাহানী ঘটায় এবং গণধর্ষনের হুমকি দেয়। উল্লেখ্য, পারিবারিক সূএে গ্রামের বাড়ি ভেড়ম থেকে জানা যায়,শীর্ষ প্রতারক লম্পট আনিছুর কে তার বহুঅপকর্মের কারনে তার পিতা মনিরউদ্দিন, ভাই, মমতাজ, হাসান,মিষ্টার তাকেসহ তার স্ত্রী ও তার সঙ্গী মুকুল কে গ্রামের বাড়ি ভেড়ম থেকে বের করে দেওয়া হয়। এলাকা বাসি জানান, এই মামলাবাজ আনিছুর তার পিতার বিরুদ্ধেও মামলা করতে ছাড়েনি।
ভুক্তভোগি ও এলাকাবাসি তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চায়। থানার অফিসার ইনর্চাজ মোঃ আশ্রাফুল ইসলাম জানান, শরিয়তের ওই ঘটনায় আনিছুর সহ আট জনের বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা হয়েছে। যার নং ১/১৩ তাং ২,২,২২। কিন্তু মামলার আই,ও আমজাদ হোসেন উর্ধতন কতৃপহ্মের নির্দেশ অমান্য করে অর্থের বিনিময়ে আসামীর বাড়িতে গিয়ে স্ট্যাম্প উদ্ধার না করে আসামীদের পেয়েও ছেড়ে দেন এবং জামিন হতে বলেন।
এমন কি আশ্রাফুল ইসলাম ও আমজাদ হোসেনের সঙ্গে আসামী আনিছুর যোগসাজশ করে উল্টা মামলার বাদী শরিয়তকে ৯ মার্চ একটি মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়।যার নং ৬/৩২। ওই মামলার বাদী নাইট গার্ড মিজানুর রহমান জানান শরিয়ত কিছু চুরি করেনি। তাকে ফাঁসানো হয়েছে।
আমাকে অন্য কথা বলে দু; টি কাগজে স্বাহ্মর নেয়া হয়েছে। কয়েক দিন পরে জানতে পারি আমাকে সেই মামলার বাদী করা হয়েছে এবং জাগো রংপুরে ঘটনা যে ভাবে সাজানো হয়েছে তা সত্য নয়।
আপনার মতামত লিখুন :