ArabicBengaliEnglishHindi

ঈশ্বরদীতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত


প্রকাশের সময় : মে ১৮, ২০২২, ২:৩৭ অপরাহ্ন / ৭০
ঈশ্বরদীতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত

মামুনুর রহমান, ঈশ্বরদী প্রতিনিধি (পাবনা)->>
পাবনার ঈশ্বরদীতে ১৭মে বিকাল ৫.০০ টার সময় এক বর্ণাঢ্য র‌্যালির আয়োজন করা হয়।

ঈশ্বরদীতে বঙ্গবন্ধুরকন্যা শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে যুবনেতা তৌহিদুজ্জামান দোলন বিশ্বাস এর নেতৃত্বে ঈশ্বরদী শহরে বিশাল আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত।

প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে ঈশ্বরদী উপজেলার যে সকল যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিকলীগের নেতা ও কর্মী উপস্থিত ছিলেন, অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানান। ১৯৮১ সালের এই দিনে দেশে ফেরেন তাঁর জ্যেষ্ঠ কন্যা গনতন্ত্রের মানস কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। ওই দিন শেখ হাসিনাকে বহনকারী ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি থেকে কলকাতা হয়ে ঢাকার তৎকালীন কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে তাকে একনজর দেখার জন্য লাখো জনতার ঢল নামে। এ সময় সামরিকতন্ত্রের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রগামী জনতার স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে গোটা বিমানবন্দর এলাকা। এখন জননেত্রী শেখ হাসিনা বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী আছেন বলেই দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আজ থেকে ৪১ বছর আগে ৬ বছর নির্বাসিত থেকে বঙ্গবন্ধুবিহীন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় আলোর মশাল হাতে কাণ্ডারি হয়ে স্বদেশের মাটিতে এসেছিলেন জাতির পিতার জ্যেষ্ঠকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।

সেদিনই বঙ্গবন্ধুবিহীন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম হয়েছিল। চার দশক আগে যদি শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের নৌকার বৈঠা না ধরতেন, বাংলাদেশের নেতৃত্বে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত না করতেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী না হতেন, তাহলে বাংলাদেশের আজকের এ উন্নতি, এ অগ্রগতি সুদূরপরাহত ছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

এ সময় তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা প্রবাসে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান। ১৯৮১ সালের ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ঐতিহাসিক হোটেল ইডেনে আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশনে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাকে সর্বসম্মতিক্রমে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত করা হয়। রেলিটি ঈশ্বরদী উপজেলার আকবরের মোড় হতে শুরু করে র‌্যালি পুরাতন বাস ষ্ট্যান্ড-এ এক সংক্ষিপ্ত পথ সভার মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।