নামাজ পড়ার মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপ এবং হৃদকম্পনও কমে যায়। যা মানুষের পেশীকে শিথিল করতে সাহায্য করে।গবেষকরা দেখিয়েছেন, ‘যদি কেউ (যথাযথভাবে) রুকু করতে পারে তাহলে তার পিঠে ব্যথা থাকবে না, রুকুতে গেলে মানুষের পিঠ সমান্তরাল হয়। কিছু সময় পিঠ সমান থাকে।
নামাজের রুকু আদায় করার মাধ্যমে পিঠ, পায়ের উরু এবং ঘাড়ের পেশীগুলো সম্পূর্ণভাবে সম্প্রসারিত হয়। রক্তপ্রবাহ যথাযথভাবে চলতে থাকে। শরীরের ওপরের অংশে রক্তের প্রবাহ স্বাভাবিক মাত্রা ফিরে আসে।
সেজদা সম্পর্কে গবেষকরা জানান, ‘মানুষ যখন সেজদায় যায়, তখন শরীরের সব হাড়ের জোড়াগুলো নমনীয় হয়। হাড়ের ওপর যে চাপ পড়ে তা স্বাভাবিক ও শিথিল হয়। সেজদার জন্য জমিন মাথা রাখার কারণে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হয়। উচ্চ রক্ত চাপ কমে যায়।ধীরস্থিরভাবে সেজদা আদায়ের মাধ্যমে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি শরীরের ভারসাম্য ফিরে আসে। শ্বাস-প্রশ্বাসে স্বাভাবিক গতি ফিরে আসায় মানুষ স্বস্তি লাভ করে। সুস্বাস্থ্য ও সুস্থতার জন্য নামাজ অনেক উপকারি। এ নামাজের মাধ্যমেই মানুষ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করে।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে নামাজের মাধ্যমে তার সন্তুষ্টি ও শারীরিক-মানসিক প্রশান্তি ও উপকারিতা লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।
নাম:- আবুল হাসনাত
ছাত্র:- সুফিয়া নুরিয়া ফাজিল মাদ্রাসা
মিরসরাই,চট্রগ্রাম
আপনার মতামত লিখুন :