ArabicBengaliEnglishHindi

বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগের আয়োজনে বাংলাদেশের উন্নয়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু শীর্ষক আলোচনা সভা


প্রকাশের সময় : জুলাই ২, ২০২২, ৭:১৩ অপরাহ্ন / ১৫০
বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগের আয়োজনে বাংলাদেশের উন্নয়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু শীর্ষক আলোচনা সভা

এস এম জীবন ->>
আজ শনিবার(০২০ জুলাই, ২০২২) বিকালে রমনাস্থ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (আইইবি) এর সেমিনার হল ২য় তলায় বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।

বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা (২০১২-২০১৯) এবং সম্মিলিত আওয়ামী সমর্থক জোটের কেন্দ্রীয় নেতা বিশিষ্ট কৃষি লেখক সরকার মো. আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ শেখ জামাল আহমেদের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় সংসদ সদস্য কুষ্টিয়া -১ এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য অ্যাড. আ:কা:ম:
সরওয়ার জাহান (বাদশাহ্) এম.পি।

উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষকও লেখক বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মোঃ ইব্রাহীম খলিল সবুজ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য মোসাঃ তাহমিনা বেগম এম.পি।

আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত সাবেক ছাত্রনেতা মোঃ মফিজুল ইসলাম।

প্রধান অতিথি অ্যাড. আ:কা:ম: সরওয়ার জাহান (বাদশাহ্) এম.পি বলেন, সকল আলোচনা-সমালোচনা, ষড়যন্ত্র রুখে পদ্মার বুকে এখন দৃশ্যমান সেতুটি। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে সেতুটির পিলারগুলো। প্রতিটি পিলারের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন। যে সেতু বাস্তবায়নে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের শিল্পায়নসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাবে। ভাগ্য খুলবে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠির।

একটি গোষ্ঠী পদ্মা সেতু না হওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র করেছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সততা ও সাহসিকতায় পারেনি।

বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, “আমাদের কেউ দাবায়া রাখতে পারবা না।” সেই শপথ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে ঘোষণা দিয়েছিলেন, নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু করবেন, সেটা করিয়ে দিয়েছেন।’

বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বিশিষ্ট কৃষি লেখক সরকার মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, স্বপ্নের পদ্মা সেতু আমাদের সক্ষমতার প্রতীক।
শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে শেষ পর্যন্ত বাঙালির স্বপ্নের মিনার-পদ্মা সেতু চালু হয়েছে। পদ্মা সেতু আমাদের আবেগের নাম। জাতীয় অহংকার ও সাহসের আরেক নাম। সক্ষমতার প্রতীক। আমাদের অর্থনৈতিক মুক্তির সংগ্রামের এক উজ্জ্বল মাইলফলক।

শেখ হাসিনা বিশ্বের একজন সৎ, দক্ষ, বিচক্ষণ প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশকে বিশ্বে মর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, জয়, টিউলিপ সিদ্দিক, ববি এবং বঙ্গবন্ধু রক্ত ও পরিবারের সদস্যগণ সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।’

বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক(পাওয়ার সেল) প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন। জাতীয় শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আলাউদ্দিন মিয়া, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সহ সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আশালতা বৈদ্য, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রফেসর ড. আবদুল আউয়াল বিশ্বাস, বাংলাদেশ তাঁতী লীগের সাবেক আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো.এনাজুর রহমান চৌধুরী, মাননীয় ডেপুটি এটর্নী জেনারেল অ্যাডভোকেট এসএম নজরুল ইসলাম, জাতীয় গনতান্ত্রিক লীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা এম এ জলিল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব সাদেক হামিদ সাজু,
বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা তাহমিনা খানম, মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের সাবেক মহাসচিব হাসানুজ্জামান, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অবঃ) শেখ ওয়াসিউজ্জামান লেলিন, বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা জি এইচ এম কাজল, বাংলাদেশ অনলাইন মিডিয়া এসোসিয়েশনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলতাফ মাহমুদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য মামুন মল্লিক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য ও কেন্দ্রীয় কাউন্সিল সদস্য আইইবি প্রকৌশলী মোঃ মনির উদ্দিন হাওলাদার, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন কবির, ঢাকা বিভাগ শ্রমিক লীগের সভাপতি মোঃ নুরুল ইসলাম, যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সুলতানা রাজিয়া শিলা।

সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক ও সাবেক মেরিন ছাত্রলীগ নেতা গ্রামীণ কৃষি পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক এস এম আশরাফুল আলম।